জেড নিউজ, ঢাকা।
হাসিনার পতনের পর থেকেই অনেকটা দিশেহারা ভারত। আর সে কারনে বাংলাদেশকে জব্দ করতে একের পর এক ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে তারা ।
তারই ধারাবাহিকতায়, ভারতের জনসংযোগ বিশেষজ্ঞ অরিন্দম ব্যানার্জি সম্প্রতি দাবি করছেন, বাংলাদেশে গার্মেন্টস সেক্টরের কাচাঁমাল তথা সুতা ভারত থেকে পাঠানো হয়। যা বন্ধ করে দিলে বাংলাদেশের গার্মেন্টস সেক্টর বন্ধ হয়ে যাবে । তাই ভারতের সাথে বন্ধুত্বপূর্ন সম্পর্ক রাখারও পরামর্শ দেন তিনি ।
তবে অরিন্দম ব্যানার্জি বোধহয় ভুলেই গেছে কাচাঁমাল রপ্তানি বন্ধ করে দিলে বাংলাদেশ নয়, বরং ভারতই বেশি ক্ষতির মুখে পড়বে। কারণ এসব কাঁচামাল অন্যান্য দেশ থেকেও আনতে পারবে বাংলাদেশ।
শিল্পের কাচাঁমাল রপ্তানির জন্য ভারতের একটি বড় বাজার বাংলাদেশ। সম্পর্কের অবনতির ফলে বাজার হারাবে ভারত। যা ইতিমধ্যেই সেদেশের পেঁয়াজ ও আলু। তিন ভোটের কর্মকর্তাদের বিষয়ে অনুসন্ধানে দুদক
ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে অনুষ্ঠিত তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িত কর্মকর্তা ও সংশ্লিষ্টদের আর্থিক দুর্নীতিসহ বিভিন্ন অভিযোগ অনুসন্ধানে নেমেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। শুরুতে ২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ‘দিনের ভোট রাতে’ করার সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের বিষয়ে অনুসন্ধান শুরু হয়েছে।
দুদকের এই অনুসন্ধানের আওতায় রয়েছেন নির্বাচন কমিশন, প্রশাসন, পুলিশ, র্যাবের কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্ট সবাই। দুদকের সূত্র বলেছে, ২০১৮ সালের নির্বাচনের পাশাপাশি ২০১৪ ও ২০২৪ সালের কারচুপির নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের একটি খসড়া তালিকা তৈরি করা হচ্ছে।
দুই শতাধিক কর্মকর্তার এই তালিকায় রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করা আলোচিত জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারদের নাম রয়েছে। বিতর্কিত ওই তিন নির্বাচনে কারচুপিতে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনাসহ দলটির জেলা, উপজেলা, ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড পর্যায়ের নেতাদেরও নির্বাচনসংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগসাজশের অভিযোগ রয়েছে।