দেশে সারের কোনো ঘাটতি নেই। বাংলাদেশের কাছে এখন কেউ সারের টাকা পাবে না। অন্তর্বর্তী সরকার এসে সব দেনা শোধ করেছে। নভেম্বর পর্যন্ত যে মজুদ, তাতে কোনো ঘাটতি হবে না বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
সোমবার সচিবালয়ে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এমনটা জানান।তিনি বলেন, সারের লাইসেন্স নিয়ে যারা ঝামেলা করেছে, সেগুলো বাদ দিয়ে নতুন লাইসেন্স দেওয়া হবে। এ ক্ষেত্রে নীতিমালা মানা হবে। সারের নীতিমালা প্রণয়নের কাজ চলছে। প্রকৃত ডিলাররাই যেন সারের ডিলারশিপ পায়, সেটা নিশ্চিত করা হবে।
এছাড়া, সারাদেশে ১০০ মিনি কোল্ড স্টোরেজ স্থাপনের কাজ চলছে। আগামী মৌসুমের আগেই হয়তো এগুলো চালু হবে। আগে যন্ত্রপাতি কেনার সময় দুর্নীতি হতো। সব কাগজপত্র দুদকে পাঠানো হয়েছে।
কৃষক যেন আলুর দাম পায় সেজন্য ওএমএসের মাধ্যমে আলু দেওয়ার চিন্তা-ভাবনা রয়েছে। তবে এবার পেঁয়াজ আমদানি করতে হয়নি বলে জানিয়েছেন তিনি।
জেড নিউজ, ঢাকা।