নানা অপকর্ম, দমন-পীড়ন, লুটপাট, গুম-খুন ও গণহত্যার মতো অপরাধের পর গণ অভ্যুত্থানের মুখে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যায় শেখ হাসিনাসহ আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতৃত্ব। এরপর থেকেই আওয়ামী গুজব সেল প্রতিনিয়ত অন্তর্বর্তী সরকার সম্পর্কে নানা অপপ্রচার চালিয়ে তাদের প্রশ্নবিদ্ধ করার চেষ্টা করছে।
গণ প্রতিরোধ ও আইনী বাধার মুখে প্রকাশ্য রাজনীতি থেকে বিতাড়িত দলটির কিছূ তথ্য সন্ত্রাসী সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মিথ্যা তথ্য ছড়িয়ে বলছে- ২০২৫ সালের রাজনৈতিক বাস্তবতায় যাঁরা বলেন “আওয়ামী লীগ পালিয়ে গেছে”তাঁরা হয় বিভ্রান্ত, নয়তো ইতিহাস অস্বীকার করছেন। যদি আওয়ামী লীগ সত্যিই পালিয়ে যেত, তাহলে দেশের শতাধিক কারাগারে চার লক্ষাধিক নেতা-কর্মী, জনপ্রতিনিধি, এমনকি মন্ত্রী-এমপি বন্দি থাকতেন না।
মূলত, বিগত ১৬ বছরে রাষ্ট্রকে ধ্বংসের মুখে ফেলে বিদেশে অর্থ পাচারকারী আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতৃত্ব শাস্তি এড়াতে সুযোগ বুঝে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে। আর দুর্নীতি, গণহত্যায় জড়িত আওয়ামী লীগের কিছু দোসর যারা দেশত্যাগের সুযোগ পায়নি তাদের আইনের আওতায় নেয়া হয়েছে, যার সংখ্যা খুবই নগন্য। কিন্তু এ সংখ্যা নিয়েও মিথ্যাচার করছে আওয়ামী গুজব সেল।
তবে, পলাতক আওয়ামী ষড়যন্ত্রীদের দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের মুখোমুখি করার সব ধরনের প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে অন্তর্বর্তী সরকার।
জেড নিউজ, ঢাকা।