ক্ষমতায় টিকে থাকতে ভারতের ওপর নির্ভর ছিল শেখ হাসিনা। বাংলাদেশকে বিকিয়ে দিয়ে নতজানু পররাষ্ট্রনীতির কাঁধে ভর করে কায়েম করেছিলেন ফ্যাসিবাদ। ধ্বংস করেছিলেন মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার।ভীতু এবং নতজানু কূটনীতির জন্য এতবছর পরিচিত ছিল বাংলাদেশ। বহু বছর ধরে কূটনৈতিক বিশেষজ্ঞরাও গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো এড়িয়ে গেছেন।
তবে তা আর নয়! ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে সেই নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে বেরিয়ে আসার সুযোগ সামনে এসেছে। ড. ইউনূসের দুরদর্শী নেতৃত্বে বাংলাদেশ আগের সেই নতজানু কূটনীতি থেকে বেরিয়ে এসেছে। বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতি পেয়েছে নতুন দিগন্তের সন্ধান।
প্রধান উপদেষ্টার সাম্প্রতিক চীন সফর ও বিমসটেক সম্মেলনে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সহ বিভিন্ন দেশের সরকার ও রাষ্ট্রপ্রধানের সাথে বৈঠকই বলে দেয় বাংলাদেশ এখন যে কারো চোখে চোখ রেখে কথা বলার মতো অবস্থানে এসেছে।
জাতীয় স্বার্থকে সামনে রেখে সম্পর্ক চলমান থাকবে। কোনো ধরনের নতজানু নীতিকে কোনো অবস্থাতেই আর আশ্রয়-প্রশ্রয় না দিয়ে সাম্যতার ভিত্তিতে সম্পর্ক স্থাপনে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ সরকার।
জেড নিউজ, ঢাকা।