অবৈধ ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে রাষ্ট্রে সকল প্রতিষ্ঠানকে বিতর্কিত করেছে শেখ হাসিনা ও তার সরকার। দিনের ভোট রাতে অনুষ্ঠানের নামে ভোট ডাকাতিতে সরকারকে সমর্থন দিতে সিভিল প্রশাসনকে ব্যবহার করে ফ্যাসিস্ট হাসিনা।
২০১৪, ১৮ এবং ২৪ সালের পাতানো নির্বাচনে অবৈধ ক্ষমতা ধরে রাখতে রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ পাওয়া জেলা প্রশাসকদের বাধ্য করা হয় ভোট ডাকাতিতে সমর্থন দিতে। ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে জেলা প্রশাসকের মতো গুরুত্বপূর্ন পদকে বিতর্কের মুখে ফেলেন শেখ হাসিনা।
অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতা গ্রহনের পর শেখ হাসিনার অবৈধ কর্মকান্ডের দোসর সেসব জেলা প্রশাসকসহ দূর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার কাজ শুরু হয়। অপসারিত হন দূর্নীতিগ্রস্থ জেলা প্রশাসকরা ।
এমতাবস্থায় নতুন জেলা প্রশাসক নিয়োগের জন্য সিভিল প্রশাসনের কর্মকর্তাদের তলব করা হলেও সাড়া মেলেনি খুব বেশি। আর এ ঘটনাকে নিয়ে সাবেক স্বৈরাচারের দোষর নবনীতা চৌধুরী সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অপপ্রচার শুরু করেছেন। তার এসব মিথ্যা বয়ান আওয়ামী লীগের ফেসবুক পেইজে শেয়ার করে বলা হচ্ছে যে, দেশের অবস্থা এতো খারাপ যে, কেউেই এখন ডিসি-এসপি হতে চায় না।
মূলত পতিত ফ্যাসিস্টরা রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ন এসব পদকে এমন ভাবে বিতর্কিত করেছে যে, বর্তমানে জেলা প্রশাসকের মতো পদে পদায়নের আগ্রহ হারিয়েছেন সিভিল প্রশাসনের কর্মকর্তারা।
জেড নিউজ, ঢাকা।