ভারত টানা ১৬ বছর বাংলাদেশকে অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক দিক দিয়ে দখল করে রেখে শোষণ করেছে। সেই অধিকার থেকে ভারত যখন বঞ্চিত হয়েছে তখনই ভারত বাংলাদেশকে নিয়ে অপচর্চা, অপরাজনীতি, অপতথ্য, অপসাংবাদিকতা করতে শুরু করেছে।
অপপ্রচারের বিষয়গুলোর মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশের হিন্দু সম্প্রদায় নিয়ে হাসিনা পদত্যাগ পরবর্তী বিভ্রান্তিমূলক বা অতিরঞ্জিত প্রতিবেদন ।
ঢাকাসহ সারা দেশে শুক্রবার উদ্যাপিত হয়েছে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের অন্যতম ধর্মীয় উৎসব দোলপূর্ণিমা। দোলযাত্রা ঘিরে উৎসবমুখর পরিবেশের সূচনা ঘটে সারা দেশে।
এছাড়া দোল উৎসবের মূল আয়োজন হয় ঢাকেশ্বরী মন্দির মেলাঙ্গনে। ঢাকের বাদ্য ও উলুধ্বনি এবং পুরোহিতের ঘণ্টার ধ্বনিতে মুখরিত হয়ে ওঠে মন্দিরপ্রাঙ্গণ।
মন্দিরে আবির খেলায় মেতে ওঠেন সব বয়সের নারী-পুরুষ, শিশু-কিশোর, তরুণ-তরুণী। একে অন্যকে নানা রঙে রাঙিয়ে তারা অংশ নেন এ আনন্দযাত্রায়।
কিন্তু ভারতের যেনো বাংলাদেশের এ উদযাপন সহ্য হচ্ছে না । আর তাই তো সেদেশীয় ভুঁইফোড় মিডিয়াগুলো দোল উৎসব নিয়ে মিথ্যা খবর প্রচার করছে । তারা দাবি করছে , ঢাকেশ্বরি মন্দিরে দোল উৎসবে বাধা । হিন্দুদের মন্দিরে অস্ত্রধারী আর্মি পাঠিয়ে রং খেলায় বাধা দিয়েছে ইউনূস সরকার ।
যদিও তাদের এসব দাবির কোনো সত্যতা দেখাতে পারে নি । মূলত বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব নষ্ট করতেই তাদের এসব অপপ্রচারের পায়তারা ।
জেড নিউজ , ঢাকা