জেড নিউজ, ঢাকা
এক অন্যরকম ডিসি সম্মেলন শেষ হলো গত মঙ্গলবার। হাসিনার আমলে যেখানে একমুখেই সব কথা বলা হতো সেখানে এবারের সম্মেলনে কথা বলেছেন সরকারের দায়িত্বশীল ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানগুলো। নিজেদের সুবিধা-সীমাবদ্ধতার কথা বলেছেন সারাদেশের জেলা প্রশাসকরাও।চব্বিশের পরিবর্তিত রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে খুব অল্প সময়েই দাবি ওঠে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের। যদিও বিপ্লবের স্টেকহোল্ডার ছাত্র সমাজের মূল ফোকাস রাষ্ট্র সংস্কারে। তবে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে নির্বাচন ও সংস্কার ইস্যু এখন এগিয়ে চলেছে সমানতালে।
তবে নির্বাচন নিয়ে কথা উঠলেও, কোন নির্বাচন আগে হচ্ছে, স্থানীয় সরকার না জাতীয় নির্বাচন- তা নিয়ে এখনো ধোঁয়াশা কাটেনি। এই অবস্থায় এবারের ডিসি সম্মেলনে নির্বাচন আয়োজনে ডিসিদের প্রতি কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে ডিসিদের আলাদা বৈঠকে বলা হয়েছে, অতীতের মতো নির্বাচনে ডিসিদের ওপর কোনো চাপ থাকবে না। তারা আইনের ভেতর থেকে সর্বোচ্চ ক্ষমতা প্রয়োগ করে জাতিকে একটি সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন উপহার দিবে। ফলে নির্বাচন যখনই হোক, যেটাই হোক, তা যে আর একতরফা হচ্ছে না এটি একেবারেই নিশ্চিত।