জেড নিউজ
ভারতের নীল নকশা অনুযায়ী ২০০৯ সালে পিলখানায় ঘটে বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে ভয়ঙ্কর ও নারকীয় হত্যাকান্ড। সামরিক দিক থেকে একটি দেশকে পঙ্গু করে দেওয়ার এমন চক্রান্তে ভারতের হয়ে তা বাস্তবায়ন করে হাসিনার আওয়ামী লীগ।
এরপর এ ঘটনায় একটি লোক দেখানো প্রহসনের বিচার প্রক্রিয়া শুরু করে নিরাপরাধ বিডিআর জওয়ানদের ফাঁসিয়ে দেওয়া হয়। চাকুরিচ্যুত ও সাজাপ্রাপ্ত এসব জওয়ানদের অনেকের পোস্টিং তখন ছিলো দেশের বিভিন্ন সীমান্ত এলাকায়।
৫ আগস্টের পরিবর্তিত রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বিডিআর হত্যাকান্ডের বিচার নতুন করে শুরু করার দাবি ওঠে। সেই সঙ্গে অন্যায় বিচার ও চাকুরিচ্যুতির প্রতিবাদে আন্দোলনে মাঠে নামে সে সময়কার বৈষম্যের শিকার বিডিআর জওয়ানরা।
বৃহস্পতিবার রাজধানীর বকশী বাজারে আলিয়া মাদরাসা মাঠে অস্থায়ী আদালত বসিয়ে বিডিআর বিদ্রোহের বিচারকাজ শুরু হওয়ার কথা ছিল। তবে এর বিরোধিতা করে সড়ক অবরোধ করে ঢাকা আলীয়া মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরা। এসময় বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা বিচারের জন্য গঠিত একটি এজলাসও পুড়িয়ে দেয় তারা।