জেড নিউজ, ঢাকা।
জনগণের ভোট নয় হাসিনার মসনদ টিকিয়ে রাখার কৌশল ছিলো জঙ্গী নাটক। এর মাধ্যমেই হাসিনা তার প্রভু দেশ ভারত এবং ভারতের মাধ্যমে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে ম্যানেজ করে দেশে ফ্যাসিবাদ প্রতিষ্ঠা করে। চব্বিশের গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশে এ বিষয়টি এখন প্রমাণিত।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, আওয়ামী লীগের অপকর্মে যখনই মানুষের মধ্যে অসন্তোষ সৃষ্টি হতো তখনই একেকটি জঙ্গি নাটকের মঞ্চায়ন ঘটাতো হাসিনার প্রশিক্ষিত পুলিশ বাহিনী। এক্ষেত্রে পুলিশ-র্যাবসহ বিশেষ কিছু বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তাদের নির্দেশনা ছিলো হাসিনার পক্ষ থেকে।
এভাবে গুলশানের হলি আর্টিজান হামলা, ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা, মোহাম্মদপুরে জঙ্গি আটক নাটক, পাহাড়ে কুকি চীনের আবিষ্কারসহ বিভিন্ন ইসলামী নাম ব্যবহার করে দেশকে জঙ্গিদের কথিত অভয়ারণ্য সৃষ্টি করে আওয়ামী লীগ।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এসব নাটক করে মূলত প্রভু রাষ্ট্রগুলোকে বাংলাদেশের ক্ষমতায় অপরিহার্তা প্রমাণ করতে চাইতো আওয়ামী লীগ। মূলত, বিএনপিসহ বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর রাজনৈতিক কর্মসূচীতে জ্বালাও-পোড়াও, বোমা হামলাসহ যাবতীয় অপকর্ম ঘটাতো আওয়ামী সন্ত্রাসীরাই। তারাই যাবতীয় জঙ্গীপনার সঙ্গে জড়িত ছিলো। চব্বিশের ৫ আগস্টের পর সেই জঙ্গি যুগের অবসান ঘটেছে।
জেড নিউজ, ঢাকা।