Tuesday, August 12, 2025
More
    Homeঅর্থনীতিস্বল্প মেয়াদি বিদেশি ঋণের স্থিতি কমেছে ১১.৭৫%

    স্বল্প মেয়াদি বিদেশি ঋণের স্থিতি কমেছে ১১.৭৫%

    জুনে এমন বিদেশি ঋণ যা এসেছে তার চেয়ে সুদ-আসল পরিশোধ হয়েছে বেশি।

    স্বল্প মেয়াদে নেওয়া বিদেশি ঋণের স্থিতি জুন শেষে প্রায় ১ দশমিক ৩৪ বিলয়ন ডলার কমেছে, যা আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ১১ দশমিক ৭৫ শতাংশ কম।

    বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ তথ্য বলছে, জুন শেষে স্বল্প মেয়াদি বিদেশি ঋণের স্থিতি দাঁড়িয়েছে ১০ দশমিক শূন্য ৬ বিলিয়ন ডলার।

    ২০২৪ সালের জুনের একই মাসে স্থিতির পরিমাণ ছিল ১১ দশমিক ৪০ বিলিয়ন ডলার। অর্থাৎ এক বছরের মধ্যে কমেছে ১১ দশমিক ৭৫ শতাংশ।

    স্বল্প মেয়াদে নেওয়া বিদেশি ঋণের স্থিতি জুন শেষে প্রায় ১ দশমিক ৩৪ বিলয়ন ডলার কমেছে, যা আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ১১ দশমিক ৭৫ শতাংশ কম।

    বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ তথ্য বলছে, জুন শেষে স্বল্প মেয়াদি বিদেশি ঋণের স্থিতি দাঁড়িয়েছে ১০ দশমিক শূন্য ৬ বিলিয়ন ডলার।

    ২০২৪ সালের জুনের একই মাসে স্থিতির পরিমাণ ছিল ১১ দশমিক ৪০ বিলিয়ন ডলার। অর্থাৎ এক বছরের মধ্যে কমেছে ১১ দশমিক ৭৫ শতাংশ।

    চলতি বছর মে শেষে এমন বিদেশি ঋণের স্থিতি ছিল ১০ দশমিক ২২ বিলিয়ন ডলার।

    স্বল্পমেয়াদি বিদেশি ঋণ বলতে বোঝায় বিদেশি উৎস থেকে নেওয়া এমন অর্থায়ন, যা পরিশোধের মেয়াদ এক বছরের কম।

    এটি সাধারণত আমদানি পণ্যের অর্থ পরিশোধ, সেবা ক্রয় বা অন্যান্য স্বল্পমেয়াদি আর্থিক চাহিদা পূরণের মত ব্যবসায়িক কার্যক্রমের জন্য নিয়ে থাকে বিভিন্ন বেসরকারি কোম্পানি।

    কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হালনাগাদ তথ্য বলছে, চলতি বছর জুনে বেসরিকারি খাতের উদ্যোক্তারা স্বল্প মেয়াদি বিদেশি ঋণ নিয়েছেন ১ দশমিক ৫৫ বিলিয়ন ডলার। এ সময় সুদ-আসল পরিশোধ করা হয়েছে ১ দশমিক ৮৫ বিলিয়ন ডলার।

    অর্থাৎ জুন মাসে স্বল্প মেয়াদি বিদেশি ঋণ যা এসেছে তার চেয়ে সুদ-আসল পরিশোধ হয়েছে বেশি।

    আগের মে মাসে বেসরিকারি খাতের উদ্যোক্তারা স্বল্প মেয়াদি বিদেশি ঋণ নিয়েছেন ১ দশমিক ৮৫ বিলিয়ন ডলার। এ সময় সুদ-আসল পরিশোধ করা হয়েছে ১ দশমিক ৯৮বিলিয়ন ডলার। এ মাসেও যা এসেছে তার থেকে বেশি পরিশোধ করতে হয়েছে।

    রোববার বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর বলেছেন, দেশের এ পরিস্থিতিতে বিনিয়োগ বাড়বে তা ভাবা কাল্পনিক।

    “আর্থিকখাতে কেবল স্থিতিশীলতা এসেছে। রাজনৈতিক খাতেতো আসেনি। নিরাপত্তা পরিস্থিতিতো এখনও অস্থিতিশীল। সবকিছু মিলিয়ে এখনই কেউ বিনিয়োগে ঝাঁপিয়ে পড়বে এই প্রত্যাশা যদি কারো থাকে, আমি বলবো সেটা কাল্পনিক।”

    পট পরিবর্তনের পর নানান প্রেক্ষাপটে বিনিয়োগ কমে যাওয়া ও অর্থনীতির ধীরগতির মধ্যে বেসরকারি খাতে বিদেশি ঋণের প্রবাহে ভাটা দেখা দিয়েছে।

    এমন অবস্থায় চলতি বছর জানুয়ারিতে চার বছর পর স্বল্প মেয়াদি বিদেশি ঋণের স্থিতি ১০ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমে যায়। ওই মাস শেষে তা দাঁড়ায় ৯ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলার।

    এর আগে ২০২০ সালের ডিসেম্বর শেষে কোভিড মহামারীর মধ্যে তা ৯ দশমিক ২০ বিলিয়ন ডলারে নেমেছিল। ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে স্থিতির পরিমাণ ছিল ১১ দশমিক ২৫ বিলিয়ন ডলার।

    সর্বশেষ

    নির্বাচন নিয়ে প্রশ্নবিদ্ধ জরিপের উদ্দেশ্য কী

    ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে চলছে নানামুখী তৎপরতা। আগামী...

    পোস্টাল ব্যালটের মাধ্যমে আগাম ভোট দেবেন প্রবাসীরা

    দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করা প্রবাসীরা দীর্ঘদিন...

    চীন, ভারত থেকে তৈরি পোশাকের আরও ক্রেতা আসছে বাংলাদেশে

    বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানিকারকদের জন্য প্রথমে যে বিষয়টি বড় ধাক্কা...

    গুলি করা ছাড়া উপায় নেই, হাসিনার ফোনালাপ ফাঁস

    চব্বিশের গণহত্যায় হাসিনার বিচার যখন চলছে, তখন একে একে...

    আরও সংবাদ

    নির্বাচন নিয়ে প্রশ্নবিদ্ধ জরিপের উদ্দেশ্য কী

    ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে চলছে নানামুখী তৎপরতা। আগামী...

    পোস্টাল ব্যালটের মাধ্যমে আগাম ভোট দেবেন প্রবাসীরা

    দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করা প্রবাসীরা দীর্ঘদিন...

    চীন, ভারত থেকে তৈরি পোশাকের আরও ক্রেতা আসছে বাংলাদেশে

    বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানিকারকদের জন্য প্রথমে যে বিষয়টি বড় ধাক্কা...