সূত্র বলছে, সম্প্রতি ভারত কর্তৃক বাংলাদেশের পণ্য রফতানির ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিলের প্রেক্ষিতে রফতানি বাণিজ্য সচল রাখা এবং বিকল্প রুট আবিস্কার করতেই এই উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এর ফলে ট্রান্সশিপমেন্ট বন্ধের কারণে অতিরিক্ত রফতানি খরচের যে শঙ্কা দেখা দিয়েছিল তা অনেকাংশে লাঘব হবে মনে করা হচ্ছে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছেন, খুব শিগগিরই কক্সবাজার বিমানবন্দর থেকেও একই ধরনের আন্তর্জাতিক কার্গো সেবা চালু করার পরিকল্পনা রয়েছে। এই উদ্যোগ কেবল রফতানি বাণিজ্যের সম্প্রসারণই করবে না, সাথে সাথে আঞ্চলিক উন্নয়ন, আন্তর্জাতিক বাণিজ্য ও দেশের অর্থনৈতিক মর্যাদা উন্নত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
জেড নিউজ, ঢাকা।