পেছনে পুলিশ আর সামনে স্বাধীনতা- মনে আছে চব্বিশের সেই বাঘিনী কন্যার কথা? যার বজ্র হুংঙ্কার সেদিন দেশের লাখ লাখ তরুণ-যুবককে রাজপথে থেকে আন্দোলনে ঝাপিয়ে পড়ার উৎসাহ যুগিয়েছিলো। এমন হাজারো তরুণ-যুবক সেদিন নিজের জীবনকে বাজি রেখে লড়েছিলেন হাসিনার ফ্যাসিবাদ পতন আন্দোলনে। দীর্ঘ ৩৬ দিনের রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের পর অবশেষে আসে লাল স্বাধীনতা। গঠিত হয় দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে জনসমর্থিত অন্তবর্তীকালীন সরকার।
তবে সূত্র বলছে, বসে নেই চব্বিশের পলাতক শক্তি। সরকারকে বেকায়দায় ফেলতে একের পর এক ষড়যন্ত্র অব্যাহত রেখেছে আওয়ামী লীগ ও তার দোসররা। ৫ আগস্টের পর বেশ কয়েকটি ক্যু ব্যর্থ হওয়ার পর তারা এখন দেশে ভিন্ন ভাবে অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টির চেষ্টায় লিপ্ত হয়েছে।
সূত্র বলছে, পতিত চক্রটি কয়েকটি কৌশলে দেশকে অস্থিতিশীল করার নীল নকশা একেছে। এর মধ্যে প্রথমে তারা হত্যা, ধর্ষণ, চুরিসহ নানা অপকর্ম সংঘটিত করছে। পরে এগুলো প্রতিবাদে মাঠে নামানো হচ্ছে আরেকটি পক্ষকে। আর এ জন্য মাঠের আন্দোলনে তারা বেছে নিচ্ছে ২০১৩ সালের শাহবাগী বামদের। ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা র ও আওয়ামী লীগ পেছনে থেকে তাদের যাবতীয় সহায়তা দিচ্ছে।
মঙ্গলবার একটি জাতীয় দৈনিকের খবরে বলা হয়েছে, এসব ষড়যন্ত্রমূলক কর্মসূচী বাস্তবায়ন করতে এই চক্রটি শাহবাগ ও কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারকে বেছে নিয়েছে। এখান থেকেই বিভিন্ন কর্মসূচী ঘোষণা ও তা বাস্তবায়নেরও পরিকল্পনা রয়েছে তাদের।
জেড নিউজ, ঢাকা।