Monday, September 1, 2025
More
    Homeঅর্থনীতিশুল্কের লড়াই: ঢাকার সুযোগ থাকলেও সৎ ব্যবহারের সক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন

    শুল্কের লড়াই: ঢাকার সুযোগ থাকলেও সৎ ব্যবহারের সক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন

    “বাজার বাড়াতে হলে উদ্যোক্তাদেরও শৃঙ্খলায় আনতে হবে। তাদের ব্যবসায় করপোরেট সুশাসন এখনও তৈরি হয়নি,” বলেন সিপিডির তৌফিকুল ইসলাম খান।

    যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে বাংলাদেশের অবস্থান বর্তমানে তৃতীয়। বাংলাদেশের পরে আছে কম্বোডিয়া ও ভারত; আগে আছে চীন ও ভিয়েতনাম।

    এর মধ্যে ভারত ও চীনের ওপর তুলনামূলক বেশি মার্কিন শুল্ক বসায় অনেক ক্রেতা ঢাকামুখী হবেন বলে বিশ্বাস পোশাক রপ্তানিকারকদের।

    ইতোমধ্যে অনেক বাংলাদেশি উদ্যোক্তা যুক্তরাষ্ট্রের ক্রেতাদের সঙ্গে যোগাযোগও শুরু করে দিয়েছেন বাড়তি ক্রয়াদেশ পাওয়ার আশায়।

    বাজার বিশ্লেষকরা বলছেন, মার্কিন শুল্ক বাংলাদেশের জন্য একটা সুযোগ তৈরি করেছে বটে; কিন্তু সেটা সৎ ব্যবহার করতে হলে নানা বিষয়ে সক্ষমতা বাড়ানোর উদ্যোগ নিতে হবে। সেই উদ্যোগ আসবে হবে সরকার ও রপ্তানিকারক কোম্পানি—উভয় পক্ষের তরফেই।

    তারা বলছেন, কর্মপরিবেশের উন্নতি ঘটাতে হবে; শক্তিশালী করতে হবে পণ্য পরিবহন ব্যবস্থা; কারখানাগুলোয় সুশাসন প্রতিষ্ঠাও জরুরি।

    কনটেইনার টার্মিনাল নির্মাণ করার পাশাপাশি নিরবচ্ছিন্ন জ্বালানি সরবরাহে গুরুত্ব দেওয়ার পরামর্শও দিয়েছেন তারা।

    সম্প্রতি যুক্তরাজ্যভিত্তিক বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ডনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন ভারতীয় পণ্যে অতিরিক্ত ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপের পর দেশটির অনেক কারখানাকে অন্য দেশে স্থানান্তরের কথা বলেছে বিক্রেতারা।

    অতিরিক্ত ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করায় যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে ভারতের বাৎসরিক পোশাক রপ্তানির ৮ শতাংশের মতো কমে যাওয়ার আশঙ্কাও করা হয়েছে প্রতিবেদনে।

    ঢাকার আশুলিয়ায় তৈরি পোশাক কারখানায় কাজ করছেন শ্রমিকরা। ছবি: রয়টার্স

    কার শুল্ক কত

    গত এপ্রিলে বাংলাদেশি পণ্যে ডনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন অতিরিক্ত ৩৫ শতাংশ শুল্কারোপ করে। অনেক দর কষাকষি করার পর সেটি নামিয়ে ২০ শতাংশ করতে পারে অন্তবর্তীকালীন সরকার।

    এরপরই বাংলাদেশের প্রতিযোগী দেশ ভারতের উপর ২৫ শতাংশ, পাকিস্তান, ইন্দোনেশিয়া ও কম্বোডিয়া ১৯ শতাংশ এবং ভিয়েতনামের উপর ট্রাম্প প্রশাসনের ২০ শতাংশ শুল্কারোপের সংবাদ আসে। এতে ভারতের চেয়েও কম মূল্যে বাংলাদেশের পোশাক নিতে পারবে মার্কিন ক্রেতারা।

    আগের ১৫ শতাংশের সঙ্গে নতুন ২০ শতাংশ মিলিয়ে মোট ৩৫ শতাংশ শুল্ক পরিশোধ করে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে ঢুকবে বাংলাদেশি পণ্য। সেখানে ভারতের পণ্য প্রবেশে শুল্ক গুণতে হবে ৫০ শতাংশের বেশি।

    চীনের উপর প্রস্তাবিত অতিরিক্ত ৫০ শতাংশ শুল্ক নিয়ে এখনো কোনো চূড়ান্ত ঘোষণা দেয়নি ট্রাম্প প্রশাসন। আগামী অক্টোবরে শিন জি পিং ও ট্রাম্পের মধ্যে অনুষ্ঠাতব্য বৈঠকে সিদ্ধান্ত আসতে পারে।

    নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, বাংলাদেশি পণ্যর চেয়ে ভারত ও চীনের ওপর অতিরিক্ত শুল্কহার অনেক বেশি।

    বিশ্ব ব্যাংকের ঢাকা কার্যালয়ের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ জাহিদ হোসেন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, ‘‘বাংলাদেশের সামনে যে বিপদ দেখা দিয়েছিল, তা তো এখন একটি সুযোগে পরিণত হতে পারে। যেসব দেশের ওপর শুল্ক আরোপ হয়েছে, তা তো একটি নীতিকাঠামোর মাধ্যমে করা হয়েছে। চীনের ওপর থেকে শুল্কহার কমতেও পারে। কিন্তু সেটি তো খুব বেশি হওয়ার যুক্তি নেই।”

    যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে কার কত দখল

    বিভিন্ন দেশ থেকে বছরে প্রায় ৮০ বিলিয়ন ডলারের তৈরি পোশাক পণ্য আমদানি করে যুক্তরাষ্ট্র।

    ২০২৪ সালে পোশাক কেনায় দেশটির প্রবৃদ্ধি ছিল ১ দশমিক ৮ শতাংশ। ওটেক্সার তথ্য অনুযায়ী, গেল বছর বিশ্ব বাজার থেকে তারা পোশাক কেনে ৭৯ দশমিক ২৫ বিলিয়ন ডলারের।

    এর মধ্যে চীন রপ্তানি করে ১৬ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার বা ২০ দশমিক ৮ শতাংশ, ভিয়েতনাম করে ১৪ দশমিক ৯৮ বিলিয়ন ডলার বা ১৮ দশমিক ৯ শতাংশ।

    তৃতীয় অবস্থানে থাকা বাংলাদেশ রপ্তানি করে ৭ দশমিক ৩৪ বিলিয়ন ডলার, যা যুক্তরাষ্ট্রে বিভিন্ন দেশের পোশাক রপ্তানির ৯ দশমিক ২৬ শতাংশ।

    আগের বছরের চেয়ে ২০২৪ সালে পোশাক রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধি হয় শূন্য দশমিক ৭৩ শতাংশ। ২০২৩ সালে যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের মোট পোশাক যায় ৭ দশমিক ২৮ বিলিয়ন ডলারের।

    প্রতিযোগী দেশ ইন্দোনেশিয়া রপ্তানি করে ৪ দশমিক ২৫ বিলিয়ন ডলারের পণ্য। ভারত ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন বা প্রায় ৬ শতাংশ এবং কম্বোডিয়া ৩ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলারের পোশাক রপ্তানি করে।

    বন্দর ও সড়ক নিয়ে সমন্বিত পরিকল্পনা চান উদ্যোক্তারা

    রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো— ইপিবির হালনাগাদ তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪-২৫ অর্থবছরে যুক্তরাষ্ট্রে ৮ দশমিক ৬৯ বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি করে বাংলাদেশ, যার ৮৩ শতাংশই তৈরি পোশাক।

    একক দেশ হিসেবে মোট পোশাকের সর্বোচ্চ ২০ শতাংশ যায় যুক্তরাষ্ট্রে। এখন সেই বাজার আরও বাড়ার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে।

    যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছেন— এমন কয়েকজন উদ্যোক্তার সঙ্গে কথা হয় বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের।

    যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিকারক কোম্পানি— সুরমা গার্মেন্টসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফয়সাল সামাদ দেশটির ক্রেতাদের সঙ্গে বৈঠকের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে বলেন, “ভারত ও চীনের ওপর শুল্ক বৃদ্ধি আমাদের জন্য একটি বড় সুযোগ হিসেবে দেখা দিয়েছে। ক্রেতারাও বাংলাদেশের প্রতি আগ্রহ দেখাচ্ছে, আমরাও সুযোগটি নিতে চাই। আমাদের সে সক্ষমতা আছে রপ্তানি বাড়ানোর।”

    শিগগিরই ক্রয়াদেশ বাড়ার সম্ভাবনা আছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, “আগ্রহ বেড়েছে—এটাও একটা বড় ইঙ্গিত। তারাও পরিস্থিতি বুঝতে শুরু করেছেন, বিশ্লেষণ করছেন। দর-দামেরও একটি বিষয় আছে।

    “চীনের শুল্ক কত হয়, তা এখনও পরিষ্কার নয়। মনে হয়, আরও মাস খানেক সময় নেবে তারা পরিস্থিতি বুঝতে। তারপরও কিছু অর্ডার তো ক্রেতারা অবশ্যই সরিয়ে নেবেন।”

    বিজিএমএইর এ পরিচালক আরও বলেন, “এখন দাম নিয়ে দর কষাকষির সময়। ভালো দাম পেতেও আমাদের সজাগ থাকতে হবে।”

    তবে দর কষাকষি বা ভালো দাম পেতে ‘দুই ধরনের করণীয়’ রয়েছে বলে মনে করেন জাহিদ হোসেন।

    তিনি বলেন, “প্রথমটি হচ্ছে সরকারের করণীয়; আর দ্বিতীয়টি হচ্ছে ব্যবসায়ী বা উদ্যোক্তাদের করণীয়।”

    সরকারের করণীয় ব্যাখ্যা করতে গিয়ে তিনি বলেন, এ ক্ষেত্রে দেশের পোশাক খাতের শ্রম পরিবেশ ও আমদানি-রপ্তানিতে স্বচ্ছতা আনার বিষয়টি সামনে চলে আসবে।

    “কিছু দিন পর পর পোশাক খাতের বকেয়া বেতন নিয়ে আন্দোলনের খবরটি আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে চলে আসে। এটা দেশের পোশাক বাজারকে নেতিবাচকভাবে তুলে ধরে। এখানে সরকার ও উদ্যোক্তাদের করণীয় অনেক কিছু আছে।’’

    বাংলাদেশে শুল্ক আরোপ ও আদায় করার প্রক্রিয়াটি আরও স্বচ্ছ হতে হবে মন্তব্য করে তিনি বলেন, এ বিষয়ে আগামীতে যুক্তরাষ্ট্র কঠোর অবস্থান নিতে পারে। বিষয়টি চুক্তিতে থাকার ইঙ্গিতও রয়েছে।

    তৈরি পোশাকসহ সব রপ্তানিতেই ‘লিড টাইম’ (রপ্তানি আদেশ দেওয়ার পর কতদিনে পণ্য ক্রেতার কাছে পৌঁছাবে) গুরুত্বপূর্ণ। সেই ‘লিড টাইম’ প্রতিযোগী দেশের তুলনায় বাংলাদেশের অনেক বেশি।

    পোশাক রপ্তানিকারদের সংগঠন— বিজিএমইএর সভাপতি মাহমুদ হাসান খান বাবু বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “লিড টাইম কমিয়ে আনাটা আমাদের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ। বর্তমান সক্ষমতার পুরোটা ব্যবহার করতে পারলেই আরও অর্ডার নিতে পারবে আমাদের কারখানাগুলো। এজন্য অবশ্য গ্যাস ও বিদ্যুৎও লাগবে ২৪ ঘণ্টা।

    “উৎপাদনের পর তো রপ্তানি করতে পোর্টে (সমুদ্র বন্দর) পাঠাতে ট্রাক লাগবে। বাড়তি এই ট্রাক চলাচল করতে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের ‘লোড ক্যাপাসিটি’ বাড়াতে হবে, যেন যানজট আর না বাড়ে। বন্দরের ধারণক্ষমতাও বাড়াতে হবে। অবিলম্বে গভীর সমুদ্র বন্দরও লাগবে।”

    বেসরকারি গবেষণা সংস্থা— সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগের (সিপিডি) সিনিয়র রিসার্চ ফেলো তৌফিকুল ইসলাম খানের মতে, সরকারের পক্ষ থেকে রপ্তানি বিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠন করা প্রয়োজন এখনই। এ মন্ত্রণালয় বাংলাদেশের রপ্তানি খাত সম্প্রসারণ নিয়ে কাজ করবে।

    বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে তিনি বলেন, “সরকার ও উদ্যোক্তারা কীভাবে এটি দেখছেন, তাও একটি বড় বিষয়। বাজার বাড়াতে হলে আগে উদ্যোক্তাদেরও একটি শৃঙ্খলায় আনতে হবে। তারা তো ব্যবসা করবেন, সেই ব্যবসায় করপোরেট সুশাসন ও আচরণের পরিবেশটি তৈরি হয়নি। ভালো মানের ও দামি পণ্য রপ্তানির অর্ডার দেওয়ার আগে ক্রেতারা কিন্তু এ বিষয়ে বেশি গুরুত্ব দিবে।’’

    বন্দরের সক্ষমতা বাড়ানো; ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক আরও প্রশস্ত করার পাশাপাশি রেলপথকে পণ্য পরিবহনে যুক্ত করার পরামর্শও দিয়েছেন তিনি।

    বর্তমানে চট্টগ্রাম বন্দরের কনটেইনারের ৭০ শতাংশ পরিবহন হয় সড়ক পথে; ১০ শতাংশ হয় রেলপথে।

    ঢাকার অদূরে গাজীপুরের ধীরাশ্রমে কনটেইনার ডিপো নির্মাণে একনেকে একটি প্রকল্প পাস হয় ২০২৩ সালে। ‘ধীরাশ্রম ইনল্যান্ড কনটেইনার ডিপো’ (আইসিডি) নামের প্রকল্পটি নেওয়া হয় রেলপথে কনটেইনার পরিবহন ৫০ শতাংশে উন্নীত করার লক্ষ্যে; ব্যয় ধরা হয় ৩ হাজার ৪০২ কোটি ৮৮ লাখ টাকা। সরকার পরিবর্তনের পর এ প্রকল্পে অচলাবস্থা দেখা দিয়েছে।

    তৌফিকুল ইসলাম খান বলেন, “সড়কে অতিরিক্ত যানজট সামাল দিতে এই প্রকল্পে দ্রুত মনোযোগ দিতে হবে। নতুন অর্ডার পেলেও হুট করেই কেউ বিনিয়োগ বাড়াতে যাবেন না, এটি বাস্তবসম্মত না।

    “নানা কারণে বর্তমানে কিছু বন্ধ কারখানা আছে, তা কীভাবে সচল করা যায় সেটা ভাবা যেতে পারে। এখানে সরকার ও ব্যবসায়ীদের মধ্যে একটি সমঝোতা হতে পারে। প্রকৃত ব্যবসায়ীদের এ ক্ষেত্রে কাজে লাগানো যেতে পারে।’’

    যুক্তরাষ্ট্রে প্রতিযোগী দেশের ৫ মাসের রপ্তানি চিত্র

    যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য বিভাগের অফিস অব টেক্সটাইলস অ্যান্ড অ্যাপারেলের (ওটেক্সা) হালনাগাদ তথ্য অনুযায়ী, দেশটিতে পোশাক বাজারে প্রথম অবস্থানে হচ্ছে চীনের।

    বাণিজ্যযুদ্ধ চলার মধ্যে চলতি বছরের প্রথম ৫ মাসে দেশটিতে চীনের রপ্তানি প্রবৃদ্ধি ছিল ঋণাত্বক ১০ শতাংশ হয়। এ সময়ে তারা পোশাক রপ্তানি করেছে ৪ দশমিক ৮৯ বিলিয়ন ডলারের।

    দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা ভিয়েতনাম ১৬ দশমিক ৩৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি নিয়ে একই সময়ে রপ্তানি করেছে ৬ দশমিক ২৯ বিলিয়ন ডলারের পণ্য।

    অন্যদিকে তৃতীয় অবস্থান ধরে রাখা বাংলাদেশ চলতি বছরের জানুয়ারি-মে পর্যন্ত সময়ে যুক্তারাষ্ট্রের বাজারে তৈরি পোশাক পাঠিয়েছে ৩ দশমিক ৫৩ বিলিয়ন ডলারের, যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ২১ দশমিক ৬০ শতাংশ বেশি।

    ২০২৪ সালের জানুয়ারি-মে সময়ে যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানি হয় ২ দশমিক ৯ বিলিয়ন ডলারের।

    চতুর্থ স্থানে থাকা ইন্দোনেশিয়া ১৩ দশমিক ৫৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি নিয়ে ১ দশমিক ৮৬ বিলিয়ন ডলার, ভারত ১৬ দশমিক ৯৬ শতাংশ প্রবৃদ্ধি নিয়ে ২ দশমিক ৪৪ বিলিয়ন ডলারের পণ্য রপ্তানি করেছে।

    এছাড়া মেক্সিকো ২ দশমিক ৮৯ শতাংশ প্রবৃদ্ধিতে ১ বিলিয়ন ডলার, কম্বোডিয়া ১৭ দশমিক ৬৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি নিয়ে ১ দশমিক ৫১ বিলিয়ন ডলার ও পাকিস্তান ২১ দশমিক ৫৮ শতাংশ প্রবৃদ্ধি নিয়ে ৯৫ কোটি ১৩ লাখ ডলারের পোশাক রপ্তানি করে।

    সর্বশেষ

    চবি রণক্ষেত্র, প্রো ভিসি ও প্রক্টরসহ আহত অর্ধশত; ১৪৪...

    সংঘাতের জেরে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) ও এর আশপাশের এলাকায়...

    চবি রণক্ষেত্র, প্রো ভিসি ও প্রক্টরসহ আহত অর্ধশত; ১৪৪...

    সংঘাতের জেরে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) ও এর আশপাশের এলাকায়...

    অভিনেতার আপত্তিকর স্পর্শ, ইন্ডাস্ট্রি ছাড়ার ঘোষণা অভিনেত্রীর

    অভিনেতার বিরুদ্ধে শরীরের আপত্তিকর স্পর্শ করার অভিযোগ তুলেছেন অঞ্জলি...

    আধ-ঘণ্টা পিছিয়ে এশিয়া কাপের ম্যাচ, বদলে গেল সূচি

    তীব্র গরমের কারণে পরিবর্তন এসেছে এশিয়া কাপের সময়সূচিতে। সংযুক্ত...

    আরও সংবাদ

    চবি রণক্ষেত্র, প্রো ভিসি ও প্রক্টরসহ আহত অর্ধশত; ১৪৪...

    সংঘাতের জেরে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) ও এর আশপাশের এলাকায়...

    চবি রণক্ষেত্র, প্রো ভিসি ও প্রক্টরসহ আহত অর্ধশত; ১৪৪...

    সংঘাতের জেরে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) ও এর আশপাশের এলাকায়...

    অভিনেতার আপত্তিকর স্পর্শ, ইন্ডাস্ট্রি ছাড়ার ঘোষণা অভিনেত্রীর

    অভিনেতার বিরুদ্ধে শরীরের আপত্তিকর স্পর্শ করার অভিযোগ তুলেছেন অঞ্জলি...