জি নিউজ ডেস্ক।
অভুথানের মধ্য দিয়ে দায়িত্ব নেওয়া সরকারকে শুরুতেই যথেষ্ট্ সময় ব্যায় করতে হচ্ছে বিগত সরকারের উপর সাধারন মানুষের ক্ষোভ নিরসনের কাজে । সরকার পতনের পর সৃষ্ট বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সামাল দিয়ে স্থিতিশীলতার দিকে এগিয়ে যাচ্ছে নতুন বাংলাদেশ ।
এর মধ্যে সবচেয়ে উল্ল্যেখযোগ্য পরির্বতন এসেছে প্রবাসি ও রেমিটেন্স খাতে । ছাএ আন্দোলন দমাতে হাসিনা কর্তৃক ইন্টারনেন্ট বন্ধ সহ নানাবিধ সৈরাচারী সিদ্ধান্তের কারনে হাসিনার উপর এক প্রকার আক্রোশ থেকেই প্রবাসিরা রেমিটেন্স পাঠানো বন্ধ করে দেয় । পরবর্তিতে এই থমকে যাওয়া রেমিটেন্সে প্রবহ বাড়তে শুরু করে অন্তবর্তী সরকারের সহযোগিতায় ।
হালনাগাদ তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছর চার মাসে অর্থাৎ জুলাই থেকে অক্টোবর পর্যন্ত রেমিটেন্স এসেছে ৮ দশমিক ৯৩ বিলিয়ন ডলার। গত বছর একই সময়ে রেমিটেন্সের প্রবাহ ছিল ৬ দশমিক ৮৭ বিলিয়ন ডলার। অর্থাৎ প্রথম চার মাসে রেমিটেন্স বেড়েছে ২৯ দশমিক ৯৮ শতাংশ। গত ২০২৩-২৪ অর্থবছরে মোট রেমিটেন্স আসে ২৩ দশমিক ৯১ বিলিয়ন ডলার, যা আগের বছরের চেয়ে ১০ দশমিক ৬৪ শতাংশ বেশি।
এছাড়াও ড. ইউনূসের প্রচেষ্টায় মালেয়শিয়া , লিবিয়া ও ক্রোয়েশিয়া সহ পশ্চিমা দেশগুলোতে বাংলাদেশী কর্মী নিয়োগ বেড়েছে কয়েকগুন ।
এসব কর্মীদের সুবির্ধাথে ড. ইউনূস গত সোমবার বাংলাদেশ বিমানবন্দরে উদ্ভোধন করেন এক বিশেষ লাউঞ্জ । যার ফলে প্রবাসীরা সুলভ মূল্যে খাবারের পাশাপাশি পাবে বিশ্রামের ব্যাবস্থা ।
পাশাপাশি সংযুক্ত আরব আমিরাতে বৈষম্য বিরোধী ছা্এ আন্দোলনে আটককৃত যাবৎজীবন সহ বিভিন্ন মেয়াদে সাজা পাওয়া ৫৭ জন প্রবাসীকে কূটনৈতিক সম্পর্কে মুক্ত করে অনেন অন্তবর্তীকালীন সরকার ।