হাসিনা পতনের পর থেকে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে দেশের পররাষ্ট্রনীতি অনন্য উচ্চতার দিকে ধাবিত হচ্ছে। পররাষ্ট্রনীতির ক্ষেত্রে অত্যন্ত দক্ষতার পরিচয় দিচ্ছেন তিনি । দেশের স্বার্থে যার সাথে যেমন আচরণ করা দরকার তার সাথে তেমন আচরণ করছে। ফলে এ নীতি অত্যন্ত কার্যকর এবং ফলপ্রসূ হচ্ছে।
তাঁর দিকে তাকিয়ে বিশ্বের পরাশক্তি ও ধনী দেশগুলো বাংলাদেশের সাথে আরও দৃঢ় বন্ধনে আবদ্ধ হচ্ছে। সহযোগিতায় এগিয়ে আসছে। যে কাজটি ফ্যাসিস্ট হাসিনা করতে পারেননি। কারন তিনি শুধু ভারতেরই ছিলেন। তার পৃথিবী ছিল ভারত।আর এতেই যেনো নাখোশ ভারত । বাংলাদেশের সাথে বিদেশী রাষ্ট্রগুলোর নতুন করে তৈরি হওয়া কূটনৈতিক সম্পর্কে যেনো গাত্রদাহ শুরু হয়েছে তাদের ।
আর এ কারনেই সেদেশীয় ভুঁইফোড় মিডিয়াগুলো , বাংলাদেশ কার পাকিস্তান , চীন নাকি আমেরিকার এমন উদ্ভট শিরোনাম দিয়ে খবর প্রচার করছে । তারা আরো বলছে কোন দেশ থেকে কত টাকা নিয়ে বাংলাদেশকে বিলিয়ে দিচ্ছে ইউনূস।
তাদের এমন খবরে এটা স্পষ্ট যে , ভারতের দাদাগিরি থেকে বের হয়ে ড. ইউনূস পররাষ্ট্রনীতির ক্ষেত্রে যে অসাধারন দক্ষতার পরিচয় দিচ্ছেন তা কোনোভাবে মেনে নিতে পারছে না ভারত । যে কারনে সরকারের ভাবমূর্তি নষ্ট করতে এ ধরনের খবর প্রচারে মেতেছে তারা ।
জেড নিউজ , ঢাকা ।