নতুন করে বাংলাদেশের অর্থনীতিকে চাপে রাখতে ট্রান্সশিপমেন্ট বাতিল করেছে ভারত।এর মাধ্যমে সেদেশের বন্দর ব্যবহার করে তৃতীয় দেশে বাংলাদেশের পণ্য যাওয়ার ব্যবস্থা প্রত্যাহার করেছে তারা। অর্থাৎ বাংলাদেশ রপ্তানির কাজে ভারতের মাটি আর ব্যবহার করতে পারবে না ।
ভারত চেয়েছিল তাদের এই আগ্রাসি সিদ্ধান্তের মাধ্যমে বাংলাদেশকে বিপদে ফেলতে। তবে ড. ইউনূসের বাংলাদেশও ছেড়ে কথা বলার পাত্র নয়। তাদের এ সিদ্ধান্তের প্রেক্ষিতে বাংলাদেশও পাল্টা ব্যবস্থা নেয়। ট্রান্সশিপমেন্ট বাতিল হওয়া পর ভারত থেকে স্থলপথে সুতা আমদানির সুবিধা বন্ধ করে দেয় জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) ।
এতে ক্ষতির সম্মুখীন হতে হবে পশ্চিমবঙ্গসহ ভারতের চাষিদের- এমনটাই আশক্ষা সেখানকার ব্যবসায়ীদের । কারন শিল্পের কাঁচামাল রপ্তানির জন্য ভারতের একটি বড় বাজার বাংলাদেশ। সেখান থেকে প্রতি বছর প্রায় ১২ লাখ ১৫ হাজার টন সুতা আমদানি করা হয়।
আর সেই সুতা এখন বাংলাদেশে রপ্তানি না হলে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন সেখানকার চাষিরা, সাথে কর্মহীন হয়ে পড়বে এই ব্যবসার সঙ্গে জড়িত হাজারো মানুষ।
তাদের এমন বেহাল অবস্থায় সেখানকার মিডিয়াগুলো এখন বলছে, ভারতকে চাপে রাখতেই নাকি ড. ইউনূসের এই সিদ্ধান্ত। অথচ তারা ভালো করেই জানে ড. ইউনূসের কারনে নয় বরং মোদির বাংলাদেশ বিরোধী আগ্রাসী সিদ্ধান্তের কারনেই তাদের এই করুণ অবস্থা ।
জেড নিউজ , ঢাকা ।