দেশে যখনই রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা আসতে শুরু করে তখনই কোনো না কোনো বিতর্কিত ইস্যু সৃষ্টি হয়। যার দায় গিয়ে পড়ে সরকারের ঘাড়ে। অথচ সরকারের পক্ষ থেকে দেশের সার্বিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিতের সর্বাত্মক চেষ্টা চলছে।
শনিবার রাতে কুমিল্লার মুরাদনগরের একটি ভিডিও ভাইরাল হয়। ওই ভিডিওতে একজন নগ্ন নারীকে দেখা গেছে। যাকে ধর্ষন করা হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
সর্বশেষ তথ্য হলো জেলার পাঁচকিত্তা গ্রামের ধর্ষণের ওই ঘটনার মূল অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। একই সঙ্গে ভুক্তভোগীর ভিডিও ধারণ করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যারা ছড়িয়েছে তাদেরও ধরেছে পুলিশ। এদের কঠোর বিচারের দাবি উঠছে সর্বমহল থেকে।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, অভিযুক্ত ধর্ষক ফজর আলী স্থানীয় আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসী। অতীতে তার এমন অপরাধের রেকর্ড রয়েছে। চব্বিশের ৫ আগস্টের পর দেশের প্রেক্ষাপট পরিবর্তন হলেও ফজরের চরিত্রের কোনো পরিবর্তন হয়নি। যে কারনে এমন ন্যাক্কারজনক ঘটনা ঘটানোর সাহস করেছে সে।
তবে এর পেছেনে দেশকে অস্থিতিশীল করার যে আওয়ামী চক্রান্ত তারও যোগসূত্র থাকতে পারে বলে ধারণা করছে পুলিশ। কেননা বিদেশে বসে পলাতক আওয়ামী নেতারা দেশ নিয়ে যেসব চক্রান্ত করছে তার মধ্যে এধরনের পরিকল্পনা তো রয়েছেই। কেননা ধর্ষণে আওয়ামী লীগের যে রেকর্ড তা চাইলেও এদেশে কেউ ভাঙতে পারবে না।
জেড নিউজ, ঢাকা।