ব্যাংককে ইউনূস-মোদি বৈঠকের পর প্রচণ্ড হতাশা বিরাজ করছে আওয়ামী শিবিরে। শুরুতে বলা হয়েছিল, বৈঠকের আদৌ কোনো সম্ভাবনাই নেই। শেষ মুহূর্তে অনেকটা নাটকীয়ভাবে বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকের স্থায়িত্ব ছিলো বিশ মিনিটের স্থলে চল্লিশ মিনিট। আর তাতেই চুপসে গেছে পলাতক আওয়ামী লীগ ও তাদের ভারতীয় দোসররা।
চব্বিশের ৫ আগস্টের পর পলাতক হাসিনার পক্ষ নিয়ে নির্লজ্জ প্রোপাগান্ডা চালায় ভারতীয় মিডিয়া। মোদির সঙ্গে ড.ইউনূসের বৈঠক যে কোনো কালেই সম্ভব নয়-এমন প্রচারণাই ছিলো এসব গদি মিডিয়ার।ব্যাংককে দ্বিপক্ষীয় ওই বৈঠকের পর এবার শোকে যেন কাতর সেসব দালাল মিডিয়াগুলো। তাইতো সংবাদ প্রকাশেও নিচ্ছে ছলচাতুরির আশ্রয়। তথ্য গোপন আর বিকৃতি করে প্রচার করছে খবর।
সোমবার ঢাকার একটি জাতীয় দৈনিকের তথ্য বলছে, প্রফেসর ইউনূসের চীন সফরে সেভেন সিস্টার্স নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্যের পর প্রকাশ্যেই হতাশা ব্যক্ত করে ভারত। এর জেরে শুরুর দিকে বৈঠকটি অনিশ্চিত হয়ে পড়লেও একটি তৃতীয় পক্ষের আগ্রহেই অনুষ্ঠিত হয় এই বৈঠকটি। আর ঢাকা দিল্লির ওই বৈঠকের পরই আওয়ামী শিবিরে নেমে এসেছে রাজ্যের হতাশা।
জেড নিউজ, ঢাকা।