জেড নিউজ, ঢাকা।
কথিত আছে, মানুষ কখনো আওয়ামী লীগ হয় না আর আওয়ামী লীগ কখনো মানুষ হয় না। যার প্রমান আবারো দিলো ফ্যাসিবাদের দোসররা। বুধবার হাসিনার আয়ানাঘর উন্মোচিত হওয়ার পর আওয়ামী হায়েনাদের অনেকেই একে গুজব বলে উড়িয়ে দেবার দুঃসাহস দেখাচ্ছে। অথচ গত ১৭ বছরে কেবল রাজধানী ঢাকাই নয় সারাদেশের বিভিন্ন স্থানে এমন টর্চার সেল বানায় ফ্যাসিস্ট গোষ্ঠিটি।
সূত্র বলছে, রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতার বাইরে আওয়ামী লীগের অনেক নেতাও উদ্যোগী হয়ে এমন টর্চারসেল তৈরি করে। যেখানে সংঘটিত হতো নানা অপরাধ।
বুধবার বিশ্বের কাছে আয়নাঘরের অবমুক্তির পর কেউ কেউ ইনিয়ে বিনিয়ে একে পাতানো বলে উল্লেখ করেছেন। এর জবাবে একজন ফেইসবুকে লিখেছেন, আয়নাঘরের লেখাগুলি ভিক্টিমরা দেয়াল খোদাই করে করে লিখছিলো। কোনো রং-পেন্সিল না, বরং হাতের কাছে পাওয়া ইটের টুকরা বা অন্যকিছু দিয়ে। স্বাভাবিকভাবেই লেখাগুলো স্পষ্ট হওয়ার কথা না।
সেটা স্পষ্ট করে দেখানোর জন্যই ক্যামেরার স্পেশাল কনট্রাস্ট ব্যাবহার করা হয়েছে যাতে লেখাগুলো ফুটে উঠে। সাধারণত ৩০-৪০ মেগাপিক্সেলের মোবাইল ক্যামেরা দিয়েই এটা করা যায়। একেবারে কমন সেন্স! ফ্যাসিস্টের দল এটা নিয়ে ট্রল করছে।
সম্ভবত একই সাথে মাথাভর্তি গোবর আর শরীরে গোদ গোদ করা শুয়োরের রক্ত না বইলে ফ্যাসিস্ট খুনি হওয়া যায় না -মন্তব্য করে ওই নেটিজেন বলেন, আশ্চর্য লাগে এসব গান্ডুদের অনেকের সাথেই উঠা-বসা করা লাগে, দেখা হলে হায়-হ্যালো বলা লাগে, ক্যাম্পাস শেয়ার করা লাগে!