জুলাই অভ্যুত্থানে গণহত্যার দায়ে বাংলাদেশে বিচারের আগ পর্যন্ত আওয়ামী লীগের সব ধরনের রাজনৈতিক কর্মকান্ড নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারির পর দলটির নিবন্ধনও স্থগিত করেছে নির্বাচন কমিশন।
কিন্তু এ ঘটনাকে নিয়ে উৎসাহের সীমা নেই ভারতীয় মিডিয়াগুলোতে। নানা ভাবে তারা বলার চেষ্টা করছে যে, পাকিস্তানের সাথে ভারতের যুদ্ধ শুরু হওয়ায় অনেকটা ভীত হয়ে বাংলাদেশে শেখ হাসিনার প্রত্যাবর্তন ঠেকাতেই তরিঘরি করে এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আর বাংলাদেশের পলাতক কথিত সাংবাদিক শহীদুল হাসান খোকন নানা যুক্তি দিয়ে ভারতীয় প্রপাগান্ডার পক্ষে সাফাই গাইছেন।
তবে, এ বিষয়টিকে একেবারেই আমলে নিচ্ছে না বাংলাদেশের জনগন। ছাত্র-জনতার ন্যায্য দাবীতে গড়ে ওঠা জুলাই আন্দোলনে নির্বিচারে গুলি করে প্রায় দুই হাজার মানুষকে হত্যার দায় বিচারের কাঠগড়ায় আওয়ামী লীগ ও তাদের দোসররা। বাংলাদেশে তাদের রাজনীতি বন্ধ সময়ের দাবী বলে মনে করেন এ দেশের ছাত্র জনতা।
জেড নিউজ, ঢাকা।