জুলাই গণহত্যার দায়ে রাজনৈতিক দল হিসেবে আওয়ামী লীগের কর্মকান্ড নিষিদ্ধ হয় গত ১০ মে। এরপর মে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল থেকে জারি করা হয় প্রজ্ঞাপণ। একই দিন দলটির নিবন্ধন বাতিল করে নির্বাচন কমিশনও।
এসময় সরকারের পক্ষ থেকে দলটির যে কোনো ধরণের কর্মাকান্ড প্রচার কিংবা প্রসারের বিষয়ে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয় ও পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয় অনলাইন কিংবা অফলাইন কোনো মাধ্যমেই কোনো প্রচারণা চালাতে পারবে না গণত্যাকারী এই দলটি। নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়নে সর্বোচ্চ কঠোরতা দেখাবে সরকার।
তবে বাস্তবতা বলছে ভিন্ন কথা। এখনো চোরাগোপ্তা কর্মসূচী পালন করে যাচ্ছে নিষিদ্ধ এ দলটির সন্ত্রাসীরা। এছাড়া অনলাইনে ব্যাপকভাবে চালাচ্ছে তৎপরতা। বিভিন্ন পেজের মাধ্যমে হাসিনাসহ দলটির নেতাদের সাক্ষাতকার প্রচারের পাশাপাশি নানান উস্কানিমূলক বক্তব্য প্রচার করা হচ্ছে।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ৫ আগস্টের পর যেসব পেজের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ তৎপরতা চালাচ্ছিলো সেগুলো এখনো বিদ্যমান রয়েছে। অনলাইনে সরব থেকে দলটির নেতাকর্মীরা দেশকে অস্থিতিশীল করার চক্রান্ত করছে।
খুব দ্রুতই অনলাইন কর্মকান্ড প্রতিরোধ করতে সরকারকে আরো তৎপর হওয়া উচিত বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
জেড নিউজ, ঢাকা।